মঙ্গলবার ৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজ দেশের যেসব স্থানে উদযাপিত হচ্ছে ঈদ

আকাশবার্তা ডেস্ক :
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দেশের বিভিন্ন স্থানে আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। বুধবার সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। তারা বলছেন, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে চাঁদের অবস্থান জেনে এবং সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশে চাঁদ দেখার খবর পেয়ে বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন তারা।

চাঁদপুর

চাঁদপুরের পাঁচ উপজেলার অর্ধশত গ্রামে বুধবার সকাল থেকে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হচ্ছে। সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ও পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে এই ঈদ উদযাপন করে আসছেন বলে জানান মুসল্লিরা। হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরীফ জামে মসজিদে সকাল ৯টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এই ঈদ জামাতে ইমামতি করেন পীর মুফতি আল্লামা যাকারিয়া চৌধুরী আল মাদানী। এছাড়া হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরীফ সংলগ্ন সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা মাঠে সকাল সাড়ে ৯টায় আরেকটি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন সাদ্রা দরবারের পীর মাওলানা আরিফ বিল্লাহ চৌধুরী। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা, শমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, জাকনী, প্রতাপপুর, বাসারা, ফরিদগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপুর, কামতা, গল্লাক, সোনাচোঁ, উভারামপুর, উটতলি, মুন্সিরহাট, কাইতাড়া, মূলপাড়া, বদরপুর, আইটপাড়া, সুরঙ্গচাইল, বালিথুবা, পাইকপাড়া, নূরপুর, শাচনমেঘ, শোল্লা, হাঁসা, গোবিন্দপুরের মুসল্লিরা একদিন আগে ঈদ পালন করেন। এছাড়া মতলব উত্তর উপজেলার সাড়ে পাঁচানী, দেওয়ানকান্দি পাঁচানী, সাতানী, লতুরদী, মোহাম্মদপুর, মোহনপুর, এখলাশপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ শাহরাস্তি উপজেলার কয়েকটি গ্রামে একদিন আগে ঈদ উদযাপন করে মুসল্লিরা।

লক্ষ্মীপুর

লক্ষ্মীপুরের ১১টি গ্রামে আজ ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। বুধবার সকালে জেলার রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও, জয়পুরা, বিঘা, বারো ঘরিয়া, হোটাটিয়া, শরশোই, কাঞ্চনপুর ও রায়পুর উপজেলার কলাকোপাসহ ১০টি গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মুসল্লি ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল ৮টায় রামগঞ্জ উপজেলার খানকায়ে মাদানিয়া কাসেমিয়া মাদ্রাসায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন। এছাড়াও এসব গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মুসল্লি পৃথক পৃথকভাবে স্ব স্ব ঈদ গাঁ মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। মাওলানা ইসহাক (রা.) অনুসারী হিসেবে এসব এলাকার মানুষ পবিত্র ভূমি মক্কা ও মদিনার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঈদসহ সব ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছেন।

ফেনী

ফেনী জেলার বিভিন্নস্থানে বিচ্ছিন্নভাবে ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন কাদেরীয়া তরিকার অনুসারীরা। ফেনীর তিনটি স্থানে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানগুলো হলো– ফেনী সদর উপজেলার পূর্ব সুলতানপুর শাহ আমানিয়া জাহাগিরিয়া দরবার শরীফ, পূর্ব সুলতানপুর রশিদিয়া দরবার শরীফ এবং পরশুরাম পৌরসভার কোলাপাড়া ছয়ঘরিয়া এলাকা। এবার ঈদুল ফিতরের বড় জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়েছে সদর উপজেলার ফরহাদনগর ইউনিয়নের কেএমহাট বাজার সংলগ্ন জাহাগেরিয়ার দরবার শরীফে। পীর গোলাম নবী ঈদুল ফিতরের নামাজের ইমামতি করেন। এ দরবার শরীফে ঈদের বড় জামায়াত অনুষ্ঠিত হওয়ায় জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ঈদের নামাজ পড়তে ছুটে আসেন এই তরিকার লোকজন। এসময় বাংলাদেশ ও বিশ্বের মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া করা হয়। বিশ্বের সব দেশে একই দিনে ঈদুল ফিতর উদযাপনের দাবি তোলেন তাঁরা।

ঝিনাইদহ

প্রতিবারের মতো ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে ঈদুল ফিরতের নামাজ আদায় করেছে কয়েকটি গ্রামে মুসল্লিরা। বুধবার সকাল সাড়ে ৭টায় হরিণাকুন্ডু উপজেলা শহরে ফুটবল মাঠ এলাকায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপজেলার শিঙ্গা, শিতলী, ভালকী ও পায়রাডাঙ্গাসহ কয়েকটি গ্রামের শতাধিক মুসল্লিরা শরিক হন। এতে ইমামতি করেন ঈদ জামাত কমিটির সভাপতি বজলুর রহমান। এছাড়াও উপজেলার পায়রাডাঙ্গা ও নিত্যানন্দপুরেও ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জামালপুর

জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার ১৩ গ্রামে ঈদ উদযাপিত হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় সরিষাবাড়ী পৌরসভার বলারদিয়ার মধ্যপাড়া মাস্টারবাড়ি জামে মসজিদ মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামাতে ইমামতি করেন বলারদিয়ার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আজিম উদ্দিন। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ঈদ জামাতে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করেন। উপজেলার বলারদিয়ার, মূলবাড়ী, সাতপোয়া, সাঞ্চারপাড়, পঞ্চপীর, পাখাডুবি, বনগ্রাম, বালিয়া, বাউসী, হোসনাবাদ, পাটাবুগা, পুঠিয়ারপাড় ও বগারপাড় গ্রামের প্রায় তিন শতাধিক মানুষ এ নামাজে অংশ নেন।

দিনাজপুর

দিনাজপুর ছয়টি উপজেলায় আজ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিদের একটি অংশ। দিনাজপুর সদর, চিরিরবন্দর, কাহারোল, বোচাগঞ্জ, বিরল ও বিরামপুর উপজেলার কিছু মুসল্লি ঈদে নামাজ আদায় করেছেন।  আগাম ঈদের নামাজ আদায়কারী মুসল্লীরা জানান, তাঁরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দীর্ঘদিন থেকে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।

সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরার কয়েকটি স্থানে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। এসব স্থানে সকালে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল ৮টায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভাড়ুখালি পাঞ্জাখানা মসজিদে ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। এতে মাওলানা মাহবুবুর রহমান ইমামতি করেন। এ ছাড়া সাতক্ষীরা সদরের বাউকোলা পূর্বপাড়া জামে মসজিদে ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। ইমাম ছিলেন মাওলানা মহব্বত আলী। সৌদি আরবের সঙ্গে ঈদ উদযাপন প্রসঙ্গে মাওলানা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে আমরা ঈদ করি। তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে ঘটে যাওয়া ঘটনা যেহেতু আমরা মুহুর্তে জানতে পারি, তাই সৌদি আরবে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আমরা আজ ঈদ পালন করছি।’

টাঙ্গাইল 

সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ঈদ উদযাপন করেছে একটি গ্রামের মানুষ। উপজেলার শশীনাড়া গ্রামের অন্তত ৪০টি পরিবার এ ঈদ উৎসব পালন করছে। আজ বুধবার সকাল ৮টায় স্থানীয় মসজিদ মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মুসল্লিরা জানান, উপজেলার লাউহাটী ইউনিয়নের শশীনাড়া গ্রামের কিছু মুসুল্লি ২০১২ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ পালন করে আসছেন। এরই ধারবাহিকতায় আজ সকাল ৮টায় স্থানীয় মসজিদের মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করেন ওই গ্রামের প্রায় ৪০টি পরিবারের পুরুষ সদস্যরা। ঈদের নামাজ পড়ান হাফেজ এরশাদ হোসেন। নামাজ শেষে বিশ্বের মুসলিম উম্মার জন্য দোয়া করা হয়। সৌদি আরবের সঙ্গে একই দিনে ঈদ উদযাপন করতে পেরে মুসুল্লিরা আনন্দ প্রকাশ করেন।

শরীয়তপুর

শরীয়তপুরের ছয় উপজেলার অন্তত ৩০ গ্রামের মানুষ ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলার প্রধান ও বড় জামায়াত অনুষ্ঠিত হয় নড়িয়ার উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরীফ মাঠে। নামাজ শেষে শাহ্ সুরেশ্বরীর (রা.) অনুসারীরাদের নিয়ে বিরানি, সেমাইসহ মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদ উদযাপন করেন। সুরেশ্বর দরবার শরিফ সূত্র জানায়, সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশেগুলো ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। তাই তাদের সঙ্গে মিল রেখে শরীয়তপুরে অন্তত ৩০ হাজার মুসলমান শাহ্ সুরেশ্বরীর (রা.) অনুসারীরা ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন।

মুন্সিগঞ্জ

মুন্সিগঞ্জের অন্তত ৯ গ্রামে আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হচ্ছে। বুধবার এসব এলাকা গুলোতে ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতর উদযাপন শুরু হয়। গ্রামগুলো হলো– মুন্সিগঞ্জ সদরের মোল্লা কান্দি ইউনিয়নের আনন্দপুর, শিলই, নায়েবকান্দি, আধারা, মিজিকান্দি, কালিরচর, বাংলাবাজার, বাঘাইকান্দি ও কংসপুরার একাংশ। এসব গ্রামে পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষ শত বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করে।

পটুয়াখালী

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ৭ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন। বুধবার সকাল থেকে শিশু-কিশোরসহ এসব গ্রামের মানুষের মাঝে ঈদের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে। বুধবার সকাল ৯টায় কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের উত্তর নিশানবাড়িয়া জাহাগিরিয়া শাহ্‌সূফি মমতাজিয়া দরবার শরীফ প্রাঙ্গনে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া কলাপাড়া পৌর শহরের নাইয়াপট্রি, উপজেলার ছোনখোলা, সাফাখালী, চম্পাপুর, লালুয়া ও বালিয়াতলী ইউনিয়ন এ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানীয়ভাবে আগাম ঈদ উদযাপন করা এসব মুসল্লিরা চট্রগ্রামের এলাহাবাদ সুফিয়া ও চানটুপির অনুসারী হিসেবে পরিচিত। প্রতি বছর সৌদি আরবসহ মধ্য প্রাচ্যের মুসলমানদের সঙ্গে মিল রেখে আগাম ঈদ পালন করেন চানটুপি অনুসারীরা।

বরিশাল

বরিশালে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করলেন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ এলাহবাদ জাহাগীরিয়া শাহছুফি দরবার শরীফের অনুসারীরা। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় নগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে তাঁজকাঠী হাজীবাড়ি শাহছুফি জাহাগীরিয়া জামে মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পৃথিবীর কোনো প্রান্তে চাঁদ দেখা গেলে তাঁর সঙ্গে মিলিয়ে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা পালন করেন তাঁরা। নগরীর ৭টিসহ এবং বিভাগের ৭৩টি মসজিদে ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামাত শেষে তারা একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করেন। বরিশাল নগরীর তাজকাঠি, জিয়া সড়ক, টিয়াখালী, হরিনাফুলিয়া এবং সদর উপজেলার সাহেবের হাট এলাকায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব হরিনাফুলিয়ার চৌধুরী বাড়ি শাহ মমতাজিয়া জামে মসজিদে সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়ান হাফেজ মাওলানা মো. আবু জাফর।

নোয়াখালী

নোয়াখালীর চারটি গ্রামের কয়েকশ মানুষ আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় দুই উপজেলার ৮টি মসজিদে একযোগে ঈদের জামাতে অংশ নেন এই চার গ্রামের মুসল্লিরা। স্থানগুলো হলো– বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্ত বাগ গ্রামের সিনিয়র মাদ্রাসা জামে মসজিদ, বসন্তবাগ পোদ্দার বাড়ি জামে মসজিদ, বসন্তবাগ নগর বাড়ির দরজা জামে মসজিদ, বসন্তবাগ ভূঁইয়া বাড়ির দরজা জামে মসজিদ, পশ্চিম বসন্তবাগ গ্রামের মুন্সি বাড়ির দরজা জামে মসজিদ, ফাজিলপুর গ্রামের দায়রা বাড়ির জামে মসজিদ, জিরতলী ইউনিয়নের ফাজিলপুর গ্রামের জামে মসজিদ ও নোয়াখালী পৌরসভার হরিণারায়নপুর রশিদিয়া রহিমিয়া দরবার শরিফ মসজিদ।

চট্টগ্রাম

সাতকানিয়ার মির্জারখীল, এওচিয়ার গাটিয়া ডেঙ্গা, মাদার্শা, খাগরিয়ার মৈশামুড়া, পুরানগড়, চরতির সুইপুরা, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারালা, বাইনজুরি, কানাইমাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি, বাঁশখালীর কালীপুর, চাম্বল, শেখেরখীল, ছনুয়া, আনোয়ারার বরুমছড়াসহ তৈলারদ্বীপের ৬০ গ্রামের বাসিন্দারা মঙ্গলবার রাতে তারাবির নামাজ আদায় করেননি। পরের দিন আজ ঈদ উদযাপন করেন তারা।

 কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী ও রাজিবপুর উপজেলায় তিনটি ইউনিয়নের কয়েকশ মানুষ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। এ ছাড়া রাজিবপুর উপজেলার মোহনগঞ্জ এবং কোদালকাটি ইউনিয়নে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

     এই বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এপ্রিল ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« মার্চ    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০